সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

About Us

 

About Us!

Welcome To Kalchakra

Kalchakra is a Professional Educational Platform. Here we will provide you only interesting content, which you will like very much. We're dedicated to providing you the best of Educational , with a focus on dependability and blog. We're working to turn our passion for Educational into a booming online website. We hope you enjoy our Educational as much as we enjoy offering them to you.

I will keep posting more important posts on my Website for all of you. Please give your support and love.

Thanks For Visiting Our Site

Have a nice day!

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

হারিয়ে যাওয়া কিছু গ্রন্থাগারের ইতিহাস

আমরা প্রাচীন যুগ থেকেই বিভিন্নভাবে তথ্য সংগ্রহ ও সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেছি এবং তার ই তাগিদে প্রাচীন বিশ্বে বহু গ্রন্থাগার গড়ে উঠেছিল। বিভিন্ন সময়ে মানুষের উদ্যোগে গ্রন্থাগার গুলি পূর্ণতা পেয়েছিল। আজকে আমরা সেই সকল গ্রন্থাগার এবং তাদের হারিয়ে যাওয়া ইতিহাস নিয়ে আলোচনা করব। 1. আশুরবানিপালের গ্রন্থাগার অ্যাসিরিয় সভ্যতায় রাজা আশুরবানিপালের গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। নব্য-অ্যাসিরিয়ান সাম্রাজ্যের শ্রেষ্ঠ রাজা ছিলেন আশুরবানীপাল। খ্রিস্টপূর্ব ৬৬৯ খ্রিস্টপূর্বাব্দ থেকে ৬৩১ খ্রিস্টপূর্বাব্দ পর্যন্ত তার সময়কাল ছিল বলে মনে করেন ঐতিহাসিকগণ, এবং তাঁকে আসিরীয়ার শেষ মহান রাজা হিসেবেও স্মরণ করা হয়ে থাকে। আশুরবানিপাল তার পিতা এসারহাদ্দনের পর উত্তরাধিকারী সূত্রে সিংহাসন লাভ করেছিলেন, তার ৩৮ বছরের রাজত্বকালে তিনি বহু যুদ্ধে জয়লাভ করে এবং আসিরীয় সভ্যতায় এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় তিনি সৃষ্টি করেছিলেন। ৭ম শতাব্দীতে আশুরবানিপালের "রাজকীয় চিন্তাভাবনার" জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এই প্রাচীন গ্রন্থাগার এবং গ্রন্থাগারটি আধুনিক দিনের ইরাকের নিনেভেতে অবস্থিত ছিল।প্রত্নতাত্ত্ব...

চৈতন্য যুগের শিল্পকলার বিবর্তন

আমরা জানি প্রত্যেক জনজাতির ধর্ম ও বিশ্বাসের মধ্যে অন্তর্নিহিত থাকে সেই জনজাতির প্রকৃত সত্তা। উদাহরণ হিসেবে যদি আমরা বিশ্বকর্মা পুজোর কথা আলোচনা করি তাহলে লক্ষ্য করা যাবে, বাঙালির শিল্প ও বিকাশের দিকটিতে এই পুজো ইঙ্গিতবাহী এবং বাঙালির বাণিজ্য তথা অর্থনৈতিক ভিত্তি। তবে, শিল্প বলতে যে কলকারখানা বোঝায় এমনটা নয় এর বাইরেও আর একটা শিল্প আছে। সেই শিল্পকে ইংরেজিতে বলে আর্ট এবং ধ্রুপদী বাংলায় অভিহিত করা হয় “কলা” নামে। প্রাচীন বাংলায় শিল্পকলা মে অর্থনৈতিক ভিত্তি ছিল তার প্রমাণ আমরা সমগ্র বাংলার বিভিন্ন অংশে লক্ষ্য করতে পারি। তার উদাহরণ সহযোগে এবার আমরা চৈতন্য যুগে বাংলার শিল্পকলা সম্পর্কে আলোচনা করব। ষড়ভুজ রুপে চৈতন্যদেব আমরা সকলেই জানি, মধ্যযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালির একজন হলেন চৈতন্যদেব। চৈতন্যদেবের আবির্ভাব থেকে অন্তর্ধান পর্যন্ত সময়কাল ১৪৮৬ খৃষ্টাব্দ থেকে ১৫৩৩ খৃষ্টাব্দ পর্যন্ত। এই সময়কালটি সকল বাঙালির জীবনে অতীব গুরুত্বপূর্ণ। বাংলার ইতিহাসে লক্ষ্য করা যায় মধ্যযুগে, বিশেষ করে সেন যুগের পতনের পরে বাংলায় চরম ভাবে বৈদিক বর্ণবাদ এতটাই মাথাচাড়া দিয়েছিল যে, সেই সময় এর প্রভাবে প্রত্যেক বা...

এক তান্ত্রিক বৌদ্ধ সন্ন্যাসীর গল্প

বৌদ্ধধর্ম বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম ধর্ম এবং এই ধর্মের অনুসারী সংখ্যা ৫২০ কোটির বেশি, বৌদ্ধধর্ম মূলত সিদ্ধার্থ গৌতমের মৌলিক শিক্ষা ও এর ব্যাখ্যাকৃত দর্শনের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। এই ধর্ম খ্রীষ্টপূর্ব ৬ষ্ঠ ও ৪র্থ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে প্রাচীন ভারতে উৎপত্তিলাভ করে এবং এশিয়ার বেশিরভাগ অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে। বৌদ্ধধর্মের তিনটি প্রধান বিদ্যমান শাখা সাধারণত পণ্ডিতদের দ্বারা স্বীকৃত যথা: থেরবাদ বা হীনযান, মহাযান ও বজ্রযান তবে বৌদ্ধ চিন্তাধারাগুলোতে  মোক্ষলাভের উপায়ের ব্যাখ্যা, বিভিন্ন বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থের আপেক্ষিক গুরুত্ব ও ধর্মসম্মতি এবং  নির্দিষ্ট শিক্ষা ও অনুশীলনের ক্ষেত্রে ভিন্নতা পরিলক্ষিত হয়। গৌতম বুদ্ধের চার আর্যসত্য অনুসারে বৌদ্ধধর্মের লক্ষ্য হল তৃষ্ণা বা আসক্তি ও অবিদ্যার ফলে উদ্ভূত দুঃখ কে নিরসন করা। তবে আজকে আমরা গৌতম বুদ্ধকে নয়, আলোচনা করব অতীশ দীপঙ্কর কে নিয়ে। যুগ শ্রেষ্ঠ বৌদ্ধ পণ্ডিত এবং দার্শনিকের মধ্যে অন্যতম অতীশ দীপঙ্কর, কল্যাণশ্রী ও প্রভাবতী দেবীর পুত্র, পূর্ববঙ্গের বিক্রমপুর জেলার অন্তর্গত বজ্রযোগিনী গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তার জন্ম ও মৃত্যু তারিখ নিয়ে...